ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম এর ২০টি সেরা উপায়

ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার হাজারো উপায় রয়েছে। আপনি যদি ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে খুব সহজে ভিডিও না বানিয়ে ঘরে বসেই ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন। আজকের পুরো আর্টিকেলটিতে ইউটিউব থেকে ভিডিও না বানিয়ে ইনকাম করার ২০টি সেরা উপায় আপনাদের জানাতে চলেছি।

আপনি চাইলে ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারেন খুব সহজেই। অনেকে চাই ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে কিন্তু কিভাবে ইনকাম করবে সে সম্পর্কে ধারণা না থাকাই বেকার বসে থাকেন। কিন্তু আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি ভিডিও না বানিয়েও ইউটিউব থেকে ইনকাম করার একাধিক উপায় সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাই সময় নষ্ট না করে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে নিন।

কেমন হয় যদি ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায়? নিশ্চয়ই অনেক ভালো হবে তাই না। হ্যাঁ সত্যিই হাজারো ব্যক্তি রয়েছে যারা ইউটিউব থেকে ভিডিও না বানিয়েও প্রতিমাসে লাখ লাখ ডলার আয় করছেন। নিজে স্বাবলম্বী হচ্ছেন পাশাপাশি তার কাজে হেল্প করার জন্য অন্যান্য ব্যক্তিদেরও স্বাবলম্বী করছেন। 

ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার একাধিক উপায় রয়েছে। এর মধ্যে আপনাদের সবচেয়ে সেরা ২০টি উপায় শেয়ার করব। এই উপায়গুলো থেকে আপনারা সহজেই ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন। নিচে ইউটিউবে ভিডিও না তৈরি করেও ইনকাম করার সেরা ২০টি উপায় পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলোঃ

ভয়েস অভার প্রদান করেঃ ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারেন ভয়েস অভার প্রদান করে। অনেক ইউটিউবার রয়েছে যারা ভিডিও মার্কেটিংয়ের জন্য ভয়েস অভারব্যক্তিদেরকে খোঁজেন। বিশেষ করে যারা কার্টুন ভিডিও তৈরি করেন ও ড্রামা, মুভি ক্লিপ, শট ভিডিও তৈরি করেন। আপনি সেই সকল ব্যক্তিদের সাথে যোগাযোগ করে ভয়েস ওভার প্রদান করে ইনকাম করতে পারবেন।

স্ক্রিপ্ট লিখেঃ ভিডিও না বানিয়ে সহজে ইনকাম করা যায় স্ক্রিপ্ট লিখে। আপনি কোন ইউটিউবারের সাথে যোগাযোগ করুন অথবা যারা ভিডিও মার্কেটিং করছে তাদের সাথে যোগাযোগ করুন। আপনি সুন্দর একটি গল্প লিখে তাদেরকে প্রদান করতে পারেন। ধরুন কোন নাটকের অভিনয়, অথবা কোন কার্টুন ভিডিও স্টোরি। আপনি এরকম স্ক্রিপ্ট লিখে ইনকাম করতে পারবেন।

ভিডিও এডিটিং সার্ভিসঃ আপনি ভিডিও না বানিয়েও ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন ভিডিও এডিটিং সার্ভিস প্রদান করে। হাজারো ইউটিউবার রয়েছে যাদের চ্যানেলে আয় হয় কিন্তু তারা ভিডিও তৈরি করতে পারে না। আমার ভিডিও তৈরি করতে পারলে ভালো এডিটিং স্কিল নেই। তাই আপনি চাইলে সে সকল ইউটিউবারদের ভিডিও গুলোকে এডিটিং করে ইনকাম করতে পারেন৷

থামনেল ডিজাইনঃ থামনেল যত আকর্ষণীয় হয় ভিউয়ার্সরা ভিডিওর প্রতি তত বেশি আকর্ষিত হয়। তাই আপনি চাইলে অন্যান্য ভিডিও মার্কেটারদের থামনেল ডিজাইন করে দিতে পারেন। বর্তমানে থামনেল ডিজাইনের প্রচুর চাহিদা রয়েছে।

ইউটিউব চ্যানেল ম্যানেজমেন্টঃ অনেক ইউটিউবার রয়েছে যারা একজন ব্যক্তিকে তাদের নিজস্ব ব্যক্তিগত ইউটিউব চ্যানেল দেখাশোনা করার জন্য একজন ব্যক্তিকে নিযুক্ত রাখেন। আপনি চাইলে অন্যদের চ্যানেল ম্যানেজমেন্ট করে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

ইউটিউব সার্ভিস প্রদানঃ আপনার যদি ইউটিউবে কাজ করার ইচ্ছা না হয় তাহলে ইউটিউব সার্ভিস প্রদান করুন। ধরুন যারা নতুন ইউটিউবার তাদের নতুন চ্যানেলগুলোর সকল সমস্যার সমাধান করে দিন। সঠিক গাইডলাইনের মাধ্যমে, সঠিক সেটিংস করে, ভিডিও ভাইরাল টপিক, কনটেন্ট তৈরি টপিক, সকল সঠিক আইডিয়া দিয়ে সার্ভিস প্রদান করুন। বিনিময়ে আপনি ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

চ্যানেল মনিটাইজেশন কনসালটেন্সিঃ যারা নতুন ইউটিউবার তারা ইউটিউব এর সকল বিষয় সম্পর্কে সঠিক ধারণা রাখেনা। বিশেষ করে ইউটিউব এর মনিটাইজেশন সম্পর্কে তাদের সঠিক ধারণা নেই। তাই আপনি চাইলে নতুন ইউটিউবারদের একটা চ্যানেল মনিটাইজ করার সকল সঠিক পদ্ধতি শিখিয়ে সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

কনটেন্ট স্ট্র্যাটারজি ডেভলপমেন্টঃ আপনি চাইলে নতুন ইউটিউবারদের অথবা পুরনো ইউটিউবারদের কনটেন্ট স্টার্টার্জি ডেভলপমেন্ট করতে পারেন। ধরুন কোন একটি ভিডিও সেটিতে কেমন ভিউ আসবে সে সম্পর্কে ধারণা প্রদান করে। কোন বিষয় নিয়ে ভিডিও করলে বেশি ভিউ আসবে সেটি নির্ধারণ করে ইউটিউবারদের সঠিক ধারণা প্রদান করে ইনকাম করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার সহজ একটি উপায় হল এফিলিয়েট মার্কেটিং। ধরুন আপনি অন্যের ভিডিওতে আপনার এফিলিয়েট লিংক শেয়ার করছেন। বিনিময়ে তাকে কিছু পরিমাণ অর্থ প্রদান করছেন। অ্যাফিলিয়েট লিংক শেয়ার করলে কোন ভিউয়ার্স কোন প্রোডাক্ট ক্রয় করলে, কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করলে, আপনি সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

ফ্রি মিউজিক ও ফুটেজঃ আপনি নিজে ভিডিও তৈরি না করেও ইউটিউব থেকে ফ্রি মিউজিকও ফুটেজ সংগ্রহ করতে পারেন। ইউটিউবের ক্রিয়েটিভ কমন লাইসেন্স থেকে ফ্রি মিউজিক ও ভিডিও গুলো সংগ্রহ করে ভিডিও তৈরি করুন। এরপর সেগুলো আপলোড করে মনিটাইজেশন এর মাধ্যমে অথবা এফিলিয়েট এর মাধ্যমে ইনকাম করুন।

মিউজিক তৈরিঃ আপনি ভিডিও না বানিয়েও তুমি শুধুমাত্র মিউজিক তৈরি করেও ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন। আপনি মিউজিক তৈরি করে ইউটিউবে আপলোড করুন। প্রত্যেকটি ভিডিও ক্রিয়েটরদের জন্য মিউজিক অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তারা আপনার মিউজিক সাবস্ক্রিপশনের মাধ্যমে কিনে অথবা সরাসরি অর্থ প্রদান করে কিনবে। আর সেখান থেকে আপনি ইনকাম করতে পারবেন।

ইউটিউব কোর্স বিক্রিঃ ইউটিউব থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়। ইউটিউব থেকে ইনকাম করার জন্য কিভাবে সঠিক গাইডলাইন মেনে চলতে হয়। একটি নতুন ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজ করার জন্য কোন কোন বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখা প্রয়োজন। একটি ইউটিউব চ্যানেলের জন্য প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত প্রত্যেকটি বিষয়ে সঠিক গাইডলাইন মেনে একটি কোর্স তৈরি করুন। এরপর সেই কোর্স ইউটিউব অথবা অন্যান্য প্ল্যাটফর্মে বিক্রি করে সেখান থেকে আয় করুন।

ফেসলেস কন্টেন্ট তৈরিঃ অনেকে আছে যারা নিজের ফেস শো করতে চান না তারা চান নিজের ফেস হাইড করে ভিডিও তৈরি করতে। তো আপনি চাইলে ফেস লেস কনটেন্ট তৈরি করেও ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন। শুধুমাত্র অন্যের ভিডিওতে নিজের ভয়েস প্রদান করে। ফ্রি মিউজিক ও ভিডিও একসাথে একত্রিত একটি ভিডিও তৈরি করে, অথবা অ্যানিমেশন ভিডিও তৈরি করে ইউটিউবে আপলোড করে সেখান থেকে আয় করতে পারবেন।

ভয়েস ক্লোনিং সার্ভিসঃ অন্যের স্ক্রিপ্ট অনুযায়ী ভয়েস তৈরি করুন, এরপর ভিডিও ক্রিকেটারের চাহিদা অনুযায়ী সে ভয়েস প্রদান করে সহজেই ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

ইউটিউব চ্যানেল সেলিংঃ অনেক ইউটিউবার রয়েছে যারা একটি চ্যানেল মনিটাইজ করতে পারেন না তাই তারা নতুন মনিটাইজেশন অন চ্যানেল খোঁজ করেন। তাই আপনি চাইলে ভিডিও না তৈরি করেও ইউটিউব চ্যানেলগুলো মনিটাইজ করে সে সকল নতুন ইউটিউবারদের কাছে বিক্রি করতে পারেন। এভাবে আপনি ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন।

ইউটিউব চ্যানেল ফ্লিপিংঃ মনিটাইজেশন অন করা ছাড়াও আপনি চাইলে নতুন ইউটিউবারদের জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে চ্যানেল গ্রো করিয়ে বিক্রি করতে পারেন। এভাবে আপনি ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন।

রিইউজ কনটেন্ট ব্যবহার করেঃ ইউটিউব এর রুলস মেনে রিইউজ কন্টেন্ট ব্যবহার করে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন। ধরুন আপনি ভিডিও তৈরি না করেও রি ইউজ কন্টেন্ট গুলো পুনরায় কেটে ছেঁটে এডিটিং করে বিভিন্ন ধরনের ভয়েস অ্যাড করে একাধিক মিউজিক অ্যাড করে সেগুলো ইউটিউবে আপলোড করে সেখান থেকে আয় করতে পারবেন।

ক্রিয়েটিভ কমন লাইসেন্স ভিডিও আপলোড করেঃ ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার একটি সহজ উপায় হলো ক্রিয়েটিভ কমন লাইসেন্স থেকে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করা। ক্রিয়েটিভ কমন লাইসেন্সে হাজারো ফ্রি ভিডিও রয়েছে এছাড়াও হাজারো ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোতে ফ্রি ভিডিও পাওয়া যায়। ওয়েবসাইট গুলো থেকে ফ্রি ভিডিও সংগ্রহ করুন। এরপর একাধিক ভিডিও গুলো একত্রিত করে নিজের ভয়েস প্রদান করুন। এভাবে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে মনিটাইজেশনে মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।

টেক্সট টু স্পিচ ভিডিও তৈরি করেঃ টেক্সট টু স্পীচ ভিডিও তৈরি করে সহজে ইনকাম করতে পারবেন। এমন ভিডিও তৈরি করছেন যেখানে টেক্সট থেকে ভয়েজ আসছে অথবা পাশাপাশি টেক্স দেখাচ্ছে আর ব্যাকগ্রাউন্ডে একটি মিউজিক চলছে এরকম ভিডিও তৈরি করে ইউটিউবে আপলোড করেও ইনকাম করতে পারবেন।

কনটেন্ট কিউরেশন এর মাধ্যমেঃ বিভিন্ন উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করুন এরপর সেগুলো একত্রিত করে নিজের ভয়েস অ্যাড করে ভিডিও তৈরি করুন। এরপর সেটি আপলোড করে মনিটাইজেশন এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।

প্রিয় পাঠক উপরে ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার সবচেয়ে সেরা ২০টি উপায় আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। উপরে দেওয়া এই উপায় গুলো অনুসরণ করে আপনারা ভিডিও না বানিয়েও সহজেই ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন। তাই বসে না থেকে কাজে লেগে পড়ুন দ্রুত আর ইনকাম করুন।

অনেকে প্রতিনিয়ত জানতে চান ইউটিউব অথবা ফেসবুক ১ ভিউ কত টাকা দেয়। ১ ভিউ কত টাকা দেয় এটি সাধারণত ভিত্তি করে আপনার ভিডিওটি কোন দেশে ভিউ হচ্ছে। ইউনাইটেড স্টেট বা অন্যান্য দেশগুলোতে আপনার ভিডিও ভিউ হলে সবচেয়ে বেশি আরনিং হয়। আবার অন্যদিকে আমাদের বাংলাদেশ থেকে ভিডিও ভিউ হলে অথবা ইন্ডিয়া থেকে ভিডিও ভিউ হলে সবচেয়ে কম পরিমাণ আরনিং হয়। 

১কে বা ১ মিলিয়ন ইউনাইটেড স্টেট থেকে ভিউ এর জন্য ৩০০ ডলার বা এর বেশিও ইউটিউব প্রদান করে। অন্যদিকে আমাদের বাংলাদেশ থেকে ১কে বা ১ মিলিয়ন বাংলাদেশ থেকে ভিউ এর জন্য ৫ ডলার বা ৫০ ডলারের আশেপাশে অর্থ প্রদান করে।

অনেকে প্রতিনিয়ত জানতে চান রিইউসড কনটেন্ট দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল চালানো নিরাপদ কিনা। আসলে অন্যের কনটেন্ট ইউটিউব চ্যানেল চালানো কখনোই নিরাপদ নয়। তাই আপনি যদি ইনকামের আশায় ইউটিউব চ্যানেল নিয়ে কাজ করেন তাহলে অবশ্যই নিজে কন্টেন্ট তৈরি করুন। কেননা অন্যের রিইউস্ট কনটেন্ট গুলোতে কখন কিভাবে কপিরাইট আসবে বলা যায় না। 

আর কপিরাইট আসলে আপনার চ্যানেলের এডসেন্স রিজেক্ট এর সম্ভাবনা রয়েছে। তাই অন্যের কনটেন্ট না ব্যবহার করে নিজে কন্টেন্ট তৈরি করুন৷ নিজের অর্গানিক কনটেন্ট নিজে আপলোড করুন।

টেক্সট টু স্পিচ দিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায় কিনা তা অনেকে জানেন না। হাজারো ইউটিউবার রয়েছে যারা টেক্সট টু স্পিচ ভিডিও আপলোড করে ইউটিউব চ্যানেলে মনিটাইজেশন পেয়েছেন এবং বর্তমানে সেই চ্যানেলগুলো থেকে ইনকাম হচ্ছে। তাই নির্দ্বিধায় বলা যায় টেক্সট টু স্পিচ দিয়ে ভিডিও তৈরি করে আপনি ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

ইউটিউবে স্ক্রিপ্ট লিখে কিভাবে ইনকাম করতে হয় তা অনেকে জানেন না। অন্যান্য ইউটিউবার রয়েছে যারা নিজের ভিডিও তৈরি করার জন্য স্ক্রিপ্ট রাইটার খোঁজ করেন। আপনি সেই সকল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর দের সাথে কথা বলে স্ক্রিপ্ট লিখে তাদের কাছে বিক্রি করতে পারেন। স্ক্রিপ্ট লিখে ইনকাম করার জন্য একজন ইউটিউবারের সাথে অথবা কনটেন্ট ক্রিয়েটর দের সাথে সরাসরি কথা বলে কাজ করতে হয়।

ইউটিউব এসইও দিয়ে কিভাবে আয় করা যায় তা অনেকেই জানেন না। নতুন যারা ইউটিউবার রয়েছে তারা এসইও সম্পর্কে সঠিক ধারণা নেই। তাই আপনি নতুন ইউটিউবারদের এসইও সার্ভিস প্রদান করে সহজেই ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন। ধরুন একটি ভিডিও আপলোড করতে হলে টাইটেল কিভাবে লিখা উচিত। 

কোন টাইটেল লিখে মানুষ সার্চ করছে সেই টাইটেল দিলে কেমন ভিউ আসবে। টাইটেলে কত ওয়াড ব্যবহার করলে সবচেয়ে ভালো হয়। টাইটেল আকর্ষণীয় কিভাবে করা যায়। ভিডিওতে কোন কাজগুলো করলে এসইও অনুযায়ী ভিডিও হবে। এ বিষয়গুলো প্রদান করে সহজেই ইউটিউব seo থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

আজকের পুরো আর্টিকেলটিতে ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার সেরা ২০টি উপায় আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। আশা করি বিষয়গুলো জেনে উপকৃত হবেন। উপরে দেওয়া উপায় গুলোর মধ্যে থেকে যেকোনো উপায়ে আপনার পছন্দ হলে সেই উপায় অনুযায়ী কাজ করে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন। 

আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন। নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।